মুম্বইয়ের টেলিভিশন জগতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠী। এক সময়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে দীর্ঘ দিন হুইলচেয়ারে কাটাতে হত তাঁকে। অচল শরীরে মেদ জমতে জমতে ওজন বেড়ে গিয়েছিল বেশ খানিকটা। তবে দৃঢ় সংকল্প, নিয়মিত নৃত্য অনুশীলন, সঠিক খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের সাহায্যে মাত্র ছ’মাসে তিনি প্রায় দশ কেজি ওজন কমাতে সক্ষম হন। দিব্যাঙ্কার মতো সারা দিনের রুটিন মেনে চললে আপনিও উপক়ৃত হতে পারেন। তিনি নিজেই এই রুটিন প্রকাশ করেছেন।
খাদ্যাভ্যাস
দিনের শুরু- প্রতি দিন ভোরে তিনি এক গ্লাস সব্জির রস খেয়ে দিন শুরু করতেন। সকালের নিয়ম থেকে এটি বাদ যেত না। এই রস সারা দিনের জন্য শরীরকে সতেজ রাখত এবং হজমের প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করত।
প্রাতরাশ- সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টার মধ্যে প্রাতরাশ সেরে ফেলতেন দিব্যাঙ্কা। পাতে থাকত, টাটকা ফল কিংবা তেল ছাড়া বানানো প্যানকেক। তাঁর বিপাকক্রিয়া নাকি খুব সক্রিয় নয়, তাই খাওয়াদাওয়া নিয়ে তিনি একটু বেশি সতর্ক।
মধ্যাহ্নভোজ- দুপুরে তিনি সাধারণত ঘরে তৈরি খাবারই খেতেন। পনির ও সব্জি দিয়ে বানানো র্যাপ তাঁর খাদ্যতালিকার অংশ ছিল।
সান্ধ্যকালীন স্ন্যাক্স- তেল ছাড়া সব্জির কাটলেট, চিনি ছাড়া স্যুপ অথবা ছোট ছোট চিজ়ের টুকরো খেতেন। শুটিংয়ের ব্যস্ত দিনেও এই অভ্যাসে কোনও ব্যাঘাত ঘটত না।
নৈশভোজ- রাতের খাবার সব সময় হালকা। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার আগেই নৈশভোজ সেরে ফেলতেন। অতিরিক্ত ভাত, চিনি ও কার্বোহাইড্রেট এড়িয়ে চলতেন, কারণ এগুলি তাঁর ওজন বৃদ্ধির অন্যতম কারণ ছিল। পাশাপাশি কার্বোহাইড্রেট ভাল করে হজমও হত না দিব্যাঙ্কার। তবে সপ্তাহে এক দিন তিনি পছন্দের খাবার খাওয়ার সুযোগ দিতেন নিজেকে। যাতে বঞ্চিত হতে হতে অবসাদ না গ্রাস করে।
ওজন কমানোর যাত্রায় নাচ ছিল তাঁর প্রধান সঙ্গী। ‘নাচ বালিয়ে সিজ়ন ৮’ অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার ফলে নিয়মিত নাচের চর্চা চলত। আর তাই দ্রুত ফিটনেস ফিরিয়ে আনতে সুবিধা হয়েছিল। এ ছাড়া কার্ডিয়ো, ভারোত্তোলন, শক্তি বাড়ানোর ব্যায়াম, যোগব্যায়াম ও মিশ্র মার্শাল আর্টস ছিল তাঁর নিয়মিত রুটিনের অংশ। ব্যায়াম ও ফিটনেসে নিজেকে অনুপ্রেরণা দিতে স্বামী অভিনেতা বিবেক দাহিয়ার সঙ্গে মিলে অনুশীলন করতেন। এই সঙ্গ মনের খেয়াল রাখার জন্য অত্যন্ত জরুরি। আর এর ফলে ওজন ঝরার যাত্রাও সুন্দর হয়েছিল।
খাদ্যাভ্যাস
দিনের শুরু- প্রতি দিন ভোরে তিনি এক গ্লাস সব্জির রস খেয়ে দিন শুরু করতেন। সকালের নিয়ম থেকে এটি বাদ যেত না। এই রস সারা দিনের জন্য শরীরকে সতেজ রাখত এবং হজমের প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করত।
প্রাতরাশ- সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টার মধ্যে প্রাতরাশ সেরে ফেলতেন দিব্যাঙ্কা। পাতে থাকত, টাটকা ফল কিংবা তেল ছাড়া বানানো প্যানকেক। তাঁর বিপাকক্রিয়া নাকি খুব সক্রিয় নয়, তাই খাওয়াদাওয়া নিয়ে তিনি একটু বেশি সতর্ক।
মধ্যাহ্নভোজ- দুপুরে তিনি সাধারণত ঘরে তৈরি খাবারই খেতেন। পনির ও সব্জি দিয়ে বানানো র্যাপ তাঁর খাদ্যতালিকার অংশ ছিল।
সান্ধ্যকালীন স্ন্যাক্স- তেল ছাড়া সব্জির কাটলেট, চিনি ছাড়া স্যুপ অথবা ছোট ছোট চিজ়ের টুকরো খেতেন। শুটিংয়ের ব্যস্ত দিনেও এই অভ্যাসে কোনও ব্যাঘাত ঘটত না।
নৈশভোজ- রাতের খাবার সব সময় হালকা। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার আগেই নৈশভোজ সেরে ফেলতেন। অতিরিক্ত ভাত, চিনি ও কার্বোহাইড্রেট এড়িয়ে চলতেন, কারণ এগুলি তাঁর ওজন বৃদ্ধির অন্যতম কারণ ছিল। পাশাপাশি কার্বোহাইড্রেট ভাল করে হজমও হত না দিব্যাঙ্কার। তবে সপ্তাহে এক দিন তিনি পছন্দের খাবার খাওয়ার সুযোগ দিতেন নিজেকে। যাতে বঞ্চিত হতে হতে অবসাদ না গ্রাস করে।
ওজন কমানোর যাত্রায় নাচ ছিল তাঁর প্রধান সঙ্গী। ‘নাচ বালিয়ে সিজ়ন ৮’ অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার ফলে নিয়মিত নাচের চর্চা চলত। আর তাই দ্রুত ফিটনেস ফিরিয়ে আনতে সুবিধা হয়েছিল। এ ছাড়া কার্ডিয়ো, ভারোত্তোলন, শক্তি বাড়ানোর ব্যায়াম, যোগব্যায়াম ও মিশ্র মার্শাল আর্টস ছিল তাঁর নিয়মিত রুটিনের অংশ। ব্যায়াম ও ফিটনেসে নিজেকে অনুপ্রেরণা দিতে স্বামী অভিনেতা বিবেক দাহিয়ার সঙ্গে মিলে অনুশীলন করতেন। এই সঙ্গ মনের খেয়াল রাখার জন্য অত্যন্ত জরুরি। আর এর ফলে ওজন ঝরার যাত্রাও সুন্দর হয়েছিল।